ভারী বৃষ্টিতে গুজরাটের বিভিন্ন এলাকায় বন্যা হয়েছে। এসব এলাকা থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে ২৫ হাজারেরও বেশি মানুষকে।
এনডিটিভির খবরে জানা যায়, রাজ্যের ২০টিরও বেশি মহাসড়কে সতর্কতা জারি করা হয়েছে।
বন্যার পানিতে রেলপথ তলিয়ে যাওয়ায় দিল্লি থেকে ছেড়ে আসা রাজধানী এক্সপ্রেস গুজরাটে ঢুকতে পারেনি। ট্রেনটি মেহসানা থেকে আহমেদাবাদে ফিরে গেছে।
জাতীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বাহিনী, উদ্ধারকারী সংস্থা বন্যাকবলিত এলাকা থেকে লোকজনকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ করছে। বিমানবাহিনীকেও এ কাজে প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় বন্যাদুর্গত এলাকায় আরও উদ্ধারকর্মী পাঠানো হয়েছে। আবহাওয়া বিভাগ বলছে, ২৯ জুলাই পর্যন্ত এই বৃষ্টি চলবে।
গুজরাটের বনসকণ্ঠ, শবরকণ্ঠ, আনন্দ, পাটান ও ভলসাদের বিভিন্ন এলাকায় বন্যা হয়েছে। শুধু বনসকণ্ঠ থেকে ১১ হাজার মানুষকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। অস্থায়ী আশ্রয়শিবিরগুলোতে প্যাকেটজাত খাবার সরবরাহ করা হচ্ছে।
গত জুন মাস থেকে এখন পর্যন্ত বৃষ্টি ও বন্যায় গুজরাটে ৭০ জনের প্রাণহানি হয়েছে।
এনডিটিভির খবরে জানা যায়, রাজ্যের ২০টিরও বেশি মহাসড়কে সতর্কতা জারি করা হয়েছে।
বন্যার পানিতে রেলপথ তলিয়ে যাওয়ায় দিল্লি থেকে ছেড়ে আসা রাজধানী এক্সপ্রেস গুজরাটে ঢুকতে পারেনি। ট্রেনটি মেহসানা থেকে আহমেদাবাদে ফিরে গেছে।
জাতীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বাহিনী, উদ্ধারকারী সংস্থা বন্যাকবলিত এলাকা থেকে লোকজনকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ করছে। বিমানবাহিনীকেও এ কাজে প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় বন্যাদুর্গত এলাকায় আরও উদ্ধারকর্মী পাঠানো হয়েছে। আবহাওয়া বিভাগ বলছে, ২৯ জুলাই পর্যন্ত এই বৃষ্টি চলবে।
গুজরাটের বনসকণ্ঠ, শবরকণ্ঠ, আনন্দ, পাটান ও ভলসাদের বিভিন্ন এলাকায় বন্যা হয়েছে। শুধু বনসকণ্ঠ থেকে ১১ হাজার মানুষকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। অস্থায়ী আশ্রয়শিবিরগুলোতে প্যাকেটজাত খাবার সরবরাহ করা হচ্ছে।
গত জুন মাস থেকে এখন পর্যন্ত বৃষ্টি ও বন্যায় গুজরাটে ৭০ জনের প্রাণহানি হয়েছে।
Comments
Post a Comment